ঢাকা ০৭:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
টাকার পাহাড় গড়েছেন সরকারের মন্ত্রী-এমপিরা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে শেখ হাসিনা: সেলিমা রহমান ভারতে থাকার বৈধ মেয়াদ শেষ, কী ঘটবে শেখ হাসিনার ভাগ্যে ভারতে ‘এক দেশ এক ভোট’ কি সত্যিই হবে পুলিশের কাজ পুলিশকে দিয়েই করাতে হবে, আইন হাতে তুলে নেওয়া যাবে না জাতিসংঘ অধিবেশন নিউইয়র্কে যাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে ড. ইউনূসের বৈশ্বিক-আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য পাকিস্তান-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক জরুরি: বাইডেন ইলিশের দাম কমছে না কেন বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের মধ্যে হাতাহাতি, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা মোতায়েন বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের মধ্যে হাতাহাতি, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা মোতায়েন

জিডিপিতে ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে: এডিবি

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৩:৪৯:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • ১৮৫ বার

হাওর বার্তাঃ চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপিতে ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে বলে আশা প্রকাশ করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশ তার অবস্থান ধরে রাখবে বলেও আশা করছে সংস্থাটি।

বুধবার প্রকাশিত সংস্থাটির ‘এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক ২০১৯ আপডেটে’ এ আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে নিজ কার্যালয়ে ব্যাংকটির এ দেশীয় পরিচালক মনমোহন প্রকাশ বলেন, রপ্তানি ও রেমিট্যান্স আরও শক্তিশালী হতে পারে।

সংস্থাটির মতে, এ উচ্চ প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখবে রপ্তানি, মানুষের ভোগের জন্য ব্যয় বাড়ানো, উচ্চ রেমিট্যান্স, সমন্বিত মুদ্রানীতি, বেসরকারি বিনিয়োগের জন্য ব্যবসার পরিবেশ উন্নয়নে চলমান সংস্কার ও অবকাঠামোতে সরকারি বিনিয়োগ।

শিল্প ও কৃষি খাতে টেকসই শক্তিশালী বিকাশ ২০২০ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধিতে মূল চালিকাশক্তি হবে বলে আশা করছে এডিবি।

মনমোহন প্রকাশ বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি ভালো পর্যায়ে রয়েছে এবং তার বিকাশ অব্যাহত থাকতে পারে। ২০২০ অর্থবছরে ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধিতে, এডিবির আউটলুক ইঙ্গিত করছে যে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি হিসেবে বজায় থাকতে পারে বাংলাদেশ।’

বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধিতে দুর্বলতা থাকার পরও বাংলাদেশের জন্য অনুকূল বাণিজ্যিক সম্ভাবনা প্রত্যাশা করা হচ্ছে বলে উল্লেখ করে এ অগ্রগতি মাঝারি ও দীর্ঘ মেয়াদে ধরে রাখার জন্য বাংলাদেশকে কতগুলো চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে হবে বলে মত দেন তিনি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের দরকার শিল্প খাতে প্রসারিত ভিত্তি, রপ্তানিতে বৈচিত্র্য, শহর ও গ্রামে পক্ষপাতশূন্য উন্নয়ন এবং শক্তিশালী আর্থিক ব্যবস্থা। বেসরকারি খাতকে প্রাণবন্ত করার জন্য ব্যবসার পরিবেশ উন্নয়নে কর্তৃপক্ষকে সংস্কার কাজে গতি আনার পরামর্শ দেন।

মূসক আইনের বাস্তবায়নকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, বেসরকারি খাতের উঠতি চাহিদা পূরণে বাংলাদেশের মানব সম্পদের আরও উন্নয়ন করতে হবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

টাকার পাহাড় গড়েছেন সরকারের মন্ত্রী-এমপিরা

জিডিপিতে ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে: এডিবি

আপডেট টাইম : ০৩:৪৯:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯

হাওর বার্তাঃ চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপিতে ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে বলে আশা প্রকাশ করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশ তার অবস্থান ধরে রাখবে বলেও আশা করছে সংস্থাটি।

বুধবার প্রকাশিত সংস্থাটির ‘এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক ২০১৯ আপডেটে’ এ আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে নিজ কার্যালয়ে ব্যাংকটির এ দেশীয় পরিচালক মনমোহন প্রকাশ বলেন, রপ্তানি ও রেমিট্যান্স আরও শক্তিশালী হতে পারে।

সংস্থাটির মতে, এ উচ্চ প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখবে রপ্তানি, মানুষের ভোগের জন্য ব্যয় বাড়ানো, উচ্চ রেমিট্যান্স, সমন্বিত মুদ্রানীতি, বেসরকারি বিনিয়োগের জন্য ব্যবসার পরিবেশ উন্নয়নে চলমান সংস্কার ও অবকাঠামোতে সরকারি বিনিয়োগ।

শিল্প ও কৃষি খাতে টেকসই শক্তিশালী বিকাশ ২০২০ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধিতে মূল চালিকাশক্তি হবে বলে আশা করছে এডিবি।

মনমোহন প্রকাশ বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি ভালো পর্যায়ে রয়েছে এবং তার বিকাশ অব্যাহত থাকতে পারে। ২০২০ অর্থবছরে ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধিতে, এডিবির আউটলুক ইঙ্গিত করছে যে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি হিসেবে বজায় থাকতে পারে বাংলাদেশ।’

বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধিতে দুর্বলতা থাকার পরও বাংলাদেশের জন্য অনুকূল বাণিজ্যিক সম্ভাবনা প্রত্যাশা করা হচ্ছে বলে উল্লেখ করে এ অগ্রগতি মাঝারি ও দীর্ঘ মেয়াদে ধরে রাখার জন্য বাংলাদেশকে কতগুলো চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে হবে বলে মত দেন তিনি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের দরকার শিল্প খাতে প্রসারিত ভিত্তি, রপ্তানিতে বৈচিত্র্য, শহর ও গ্রামে পক্ষপাতশূন্য উন্নয়ন এবং শক্তিশালী আর্থিক ব্যবস্থা। বেসরকারি খাতকে প্রাণবন্ত করার জন্য ব্যবসার পরিবেশ উন্নয়নে কর্তৃপক্ষকে সংস্কার কাজে গতি আনার পরামর্শ দেন।

মূসক আইনের বাস্তবায়নকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, বেসরকারি খাতের উঠতি চাহিদা পূরণে বাংলাদেশের মানব সম্পদের আরও উন্নয়ন করতে হবে।